পোস্টগুলি

2015 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

যে অসভ্য পশু

ছবি

২৫ লাখ টাকায় রাজন হত্যা মামলার রফা!

২৫ লাখ টাকায় রাজন হত্যা মামলার রফা! সিলেট, ১৮ জুলাই- সিলেটে তেরো বছরের শিশু শেখ সামিউল আলম রাজন হত্যা মামলাটি ২৫ লাখ টাকায় রফা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এর আগে এ ঘটনায় ৬ লাখ টাকা লেনদেনের অভিযোগে এক এসআইকে ক্লোজ করা হয়েছিল। ওই সময় একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করে পুলিশ প্রশাসন। এদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার এই মামলায় আটক নূর মিয়া (২২) ও দুলাল হোসেনের (২৫) সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তৃতীয় আদালতের বিচারক আনোয়ারুল হক। সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের এডিসি (মিডিয়া) রহমত উল্যাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গত ৮ জুলাই বুধবার সকালে চোর সন্দেহে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয় শিশু রাজনকে। নির্যাতনকারীরাই শিশুটিকে পেটানোর ভিডিও ধারণ করে এবং তা ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়। ২৮ মিনিটের ওই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে শুরু হয় তোলপাড়। ওই হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে গতকালও সিলেটের বিভিন্ন স্থানে মানববন্ধন, প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ সমাবেশ হয়েছে। পৈশাচিক ঘটনাটি চাপা দিতে আসামি মুহিতকে ছাড়িয়ে নিতে ও তার ভাই আসামি কামরুলকে নিরাপদে বিদেশে যেতে সাহায্যের জন্য পু...

ময়না পাখী ৩য়পরব্

***** ময়না পাখী কবিতা *******: করছে আই এপাশ ছেড়ে দেশ চাকুরীর আশে সঙে একটি পোষা পাখী ঘোরে দেশ বিদেশে বলে ওছমান গণি ওগো গিন্নি ভাগ্য মোদের ভালো মতিজানের জোড়া বুঝি খোদায় এনে দিল তখন বলে বাবা কোথায় যাইবা চাকুরী খুজিবারে আছে কত কমচারী আমারই আন্ডারে তাদের হিসাব নিকাশ খাটাইবা থাক মোর বাড়ী আমার যত খাতা পত্র বুঝে নিবা তারি কথাটি বলে যখন শুনে তখন খুশি হইল দেলে কাশেম ভাবে খোদার কৃপায় দুঃখ গেল চলে কারবার বুঝে নিল পাকা বাড়ী তেতলায় শয়ন কাঙালে পাইল যেন মানিক ওকাছ্ন যেমন আষাঢ় মাসে পানি আসে নতুন নৌকা যায় দুই ঘন্টা পার হয় দেয় খাটাইয়া কিশের ভাবনা তার ছাড়ি রসের কথা বলি হেথা ঘটনার বিষয় কাশেম আলী কিছানাতে গভীর নিদ্রা যায় তখন স্বপ্নে আসে কাছে বসে বড় ভাই তার কেন্দে কেন্দে বলে যাদু শুনসমচার যদি বড় ভাই হইতে বুঝতে পারতে ছোট ভাইয়ে কি মায়া কেমন রয়েছ ভাইজান আমারে ভুলিয়া দেখে এস্বপ্ন কাশেম তখন উঠিল কান্দিয়া ভাই ভাই বলিয়া কান্দে চুল ছেঁড়ে হাত দিয়া নিশি ভোর হলে কাশেম বলে শ্বশুরের তরে বড় ভাই আমার জন্যে কাঁদিছে অস্তরে শুনে ওসমান গণি কয় তখনি শুন বাছাধন খোদার কৃপায় সু...

নাজমুল আহসানের বাংলা ব্লগ: এশিয়ায় রাশিয়ার প্রভাব আসলে কতখানি?

নাজমুল আহসানের বাংলা ব্লগ: এশিয়ায় রাশিয়ার প্রভাব আসলে কতখানি?

জীবনে প্রথম প্রেমণয়

জীবনে প্রথম প্রেমণয় : জীবনে প্রথম প্রেমণয়

লেখক এস পি আরমান ভাই

Love : Love কষ্ট গুলো হয়তো আমায় কখনো ছেড়ে যাবেনা | আমাকে আমার মত করে ও কেউ আর বুঝবেনা | কেউ ভালোবাসি বলে এই হাতটাও আর ধরবেনা | নিজ হাতে এই চোখের জল কেউ হয়তো মুছে দিবেনা | কিন্তু তার পরেও বলব আমি ভালোবাসি,ভালবাসি বলেই বার বার ছুটে আসি| তুমি আসবে বলে তাই আজও তোমার অপেক্ষায় থাকি জানি এ অপেক্ষা শেষ হবার নয়| তবুও তোমায় ভালোবাসতে বড় ইচ্ছে হয়|
মাতৃভাষা – আবুল হাসান আমি জানিনা দুঃখের কী মাতৃভাষা ভালোবাসার কী মাতৃভাষা বেদনার কী মাতৃভাষা যুদ্ধের কী মাতৃভাষা। আমি জানিনা নদীর কী মাতৃভাষা নগ্নতার কী মাতৃভাষা একটা নিবিড় বৃক্ষ কোন ভাষায় কথা বলেএখনো জানিনা। শুধু আমি কোথাও ঘরের দরোজায় দাঁড়ালেই আজো সভ্যতার শেষ মানুষের পদশব্দ শুনি আর কোথাও করুণ জল গড়িয়ে গড়িয়ে পড়ে, আর সেই জলপতনের শব্দে সিক্ত হতে থাকে সর্বাঙ্গে সবুজ হতে থাকে আমার শরীর। সর্বাঙ্গে সবুজ আমি কোথাও ঘরের দরোজায় দাঁড়ালেই আজো পোষা পাখিদের কিচিরমিচির শুনি শিশুদের কলরব শুনি সুবর্ণ কঙ্কন পরা কামনার হাস্যধ্বনি শুনি ! ঐযে নষ্ট গলি, নিশ্চুপ দরোজা ঠেস দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে ওরা, গণিকারা- মধ্যরাতে উলঙ্গ শয্যায় ওরা কীসের ভাষায় কথা বলে ? ঐযে কমলা রং কিশোরীরা যাচ্ছে ইশকুলে আজো ঐ কিশোরীর প্রথম কম্পনে দুটি হাত রাখলে রক্তে স্রোত গড়িয়ে গড়িয়ে পড়ে, শব্দ হয়, শুনি কিন্তু আমি রক্তের কী মাতৃভাষা এখনও জানিনা ! বেদনার কী মাতৃভাষা এখনো জানিনা ! শুধু আমি জানি আমি একটি মানুষ, আর পৃথিবীতে এখনও আমার মাতৃভাষা, ক্ষুধা

বাংলা

আপনার বিবরণ আমি আয়নাল প্রিয় পাঠক, পোস্টটি পড়ার পর আপনার ভালো-লাগা, মন্দ-লাগা, জিজ্ঞাসা কিংবা পরামর্শ প্রদানের জন্য দয়া করে গঠনমূলক মন্তব্য প্রদান করুন। যা আমাকে ব্লগিং চালিয়ে যেতে অনেক উৎসাহ-অনুপ্রেরণা জাগাবে। আর প্রাসঙ্গিক যেকোন প্রশ্নের সমাধান পেতে মেইল করুন hoqaynala@gmail.com ঠিকানায় অথবা অধিক জরুরী প্রয়োজনে কল করুন ০১৭৬১৫০৪৪০৮নম্বরে। আপনার একটি মন্তব্যই আমার নিকট অনেক মূল্যবান। সাথেই থাকুন বাংলাদেশের সর্বাধিক পঠিত ব্যক্তিগত বাংলা ব্লগের সাথে। ধন্যবাদান্তে, ব্লগার আয় posted from Bloggeroid

মা মুন ভাই

ছবি
ফুলবতদ

আয়নাল

নগণ মরছে গুলিতে,পেট্টোল বোমায়,আগুনে,দুর্ঘটনায়। তাদের শরীর আগুনে পুড়ে কয়লা হচ্ছে। সাধারণ জনগণ পড়েছে ভয়াবহ সংকটে। এত মৃত্যু,এত ধ্বংস,এত আগুন,এত হিংসা,এত জীবনহানী ও জীবিকার ওপরে এমন নিষ্ঠুর আঘাত স্বাধীনতার পর আর কখনো জনগণ দেখেনি। সমাজের সর্বস্তরের মানুষের দৈনন্দিন জীবনযাপন ব্যাহত হচ্ছে। কৃষি,শিল্প,ব্যবসা,শিক্ষা,চাকরি প্রতিটা ক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সাধারণ মানুষ। এর কোন সমাধান দেখছে না জনগণ। এভাবে দেশ চলতে পারে না। এভাবে চলতে থাকলেদেশ কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা কল্পনা করা যায় না।জনগণের সামনে সিডরের মতো ধেয়ে আসছে রক্তাক্ত হানাহানি,জ্বালাও পোড়াও,প্রাণহানি,সম্পদহানির আশঙ্কা। রাজনৈতিকভাবে এদেশ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছেআর্ন্তজাতিক অঙ্গন থেকেও। এক ঘরে হয়ে যাচ্ছে সরকার। যেখান থেকে বেরোনোর উপায় আমাদের জানা নেই। মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে। ২০১৩ সাল যেন মৃত্যুর এক বছর পার করছে বাংলাদেশ। আবার ২০১৫ তে শুরু হয়েছে লাশের রাজনীতি। দেশের রাজনীতি যেন দিনে দিনে মানবিক চেহারা হারিয়ে নির্দয়,নির্মম ও হিংস্র চেহারায় রূপ নিচ্ছে।আমরা অতীতে দেখেছি কিভাবে মানুষকে পিটিয়ে বা কুপিয়ে বা জবাই করে বর্বরভাবে হত্যার ...