পোস্টগুলি

জানুয়ারী ৩০, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

শাল, গজারি, আদিবাসী, আনারস, রাবার চাষ,হচ্ছে ঐতিহ্যের মধুপুরে

ছবি
পর্যটন ও ঐতিহাসিক দিক দিয়ে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলা দেশব্যাপী অতি পরিচিত একটি নাম।শাল,গজারি, আদিবাসী, আনারস, রাবার চাষ,সন্ন্যাস বিদ্রোহের আনন্দমঠসহ নানা ঐতিহ্যের উপাদান এ মধুপুরে। রাজধানী ঢাকা থেকে ১৪২ কিমি. এবং টাঙ্গাইল থেকে ৪৬ কিলোমিটার উত্তরে এ মধুপুরের অবস্থান। বছরজুড়েই মধুপুরের নৈসর্গিক প্রকৃতি পর্যটকদের আকৃষ্ট করে। আগের ঘন বন নেই। তবুও যতটুকু আছে এত টুকুতেই মন জুড়িয়ে যাবে। দেখে আর স্থানীয়দের সঙ্গে আলাপ করে আন্দাজ করতে পারবেন বনের অতীত। নদী, বন ও বনবাসী গারো-কোচসহ নানা নামের আদিবাসী অধ্যুষিত মধুপুরের প্রধান আকর্ষণ শাল বন। এখানে আছে আজুলি, কাইকা, পলাশ, হরিতকি, বহেডা, আমলকি, সোনালু, জয়না, গান্ধারী, সেগুনসহ হাজারো প্রজাতির উদ্ভিদ, গুল্ম ও লতাপাতা। আছে বিরল প্রজাতির হনুমান, বানর, হরিণ, বন মোরগ, বাগডাসা, অজগর, বহু প্রকারের প্রজাপতি এবং নানা প্রজাতির পাখি। বনের ভেতর লহুরিয়ায় প্রাকৃতিক পরিবেশে গড়ে তোলা চিড়িয়াখানা, আছে শতাধিক হরিণ। চিড়িয়াখানার আশপাশে বাস করে অসংখ্য বানর, হনুমান। টাওয়ারে উঠে সবুজ দিগন্তে হারিয়ে যাবেন। নির্জন ও নির্মল প্রকৃতিকে প্রাণ ভরে উপভোগ করতে পারবেন, দেখতে পাবেন বি...