পোস্টগুলি

নভেম্বর ২০, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

টাঙ্গাইলের নাগরপুরে মাংসে রং মিশিয়ে বিক্রি করার দায়ে ১০ দিনের কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত

ছবি
নাগরপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধিঃ টাঙ্গাইলের নাগরপুরের সহবতপুর ইউনিয়নের খোরশেদ মার্কেট হাটে, মাংসে রং মিশেয়ে বিক্রি করার অপরাধে, লাল চাঁন নামক ১ ব্যক্তিকে ১০ দিনের কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ২০ নভেম্বর শুক্রবার দুপুরে উপজেলার সহবতপুর ইউনিয়নের খোরশেদ মার্কেট হাটে প্রকাশ্যে লাল চাঁন নামক ১ ব্যক্তি মাংসে বিষাক্ত রং মিশিয়ে বিক্রি করার সময় জনতা বিষয়টি টের পেয়ে, নাগরপুরের উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ওসি তদন্ত মো. বাহালুল খান বাহারকে বিষয়টি অবগত করলে, প্রশাসন দ্রুত ঘটনা স্থলে উপস্থিত হয়ে ঘটনার সত্যতা পেয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে অভিযুক্ত লাল চাঁন মিয়াকে ১০ দিনের বিনা শ্রম কারাদণ্ড দেয়। এ বিষয়ে অভিযুক্ত টাঙ্গাইলের কাগমারীর বাসিন্দা মো. নিজাম মিয়ার ছেলে মো. লাল চাঁন মিয়া এর সাথে কথা বল জানা যায়, সে গত প্রায় ১০ বছর যাবৎ মাংস ব্যবসার সাথে জড়িত। সে টাঙ্গাইলের পার্কের বাজারের খোকন মিয়ার মাংসের দোকানে কাজ করে। সে দাবি করে বলে, পার্কের বাজারের মাংস বিক্রেতা খোকনের কাছ থেকে পাইকারি দরে ঐ গরুর মাংস কিনে নাগরপুরে বিক্রির উদ্দেশ্য এনেছিলো। প্রতি কেজি ১২০ টাকা দরে মেশানো গরুর মাংস (ছাট মাংস) বিক্রি...

টাঙ্গাইলে তিনটি ক্লিনিকের কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে সিভিল সার্জন

ছবি
টাঙ্গাইল শহরের রেজিস্টেশনবিহীন তিনটি ক্লিনিকের কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে সিভিল সার্জন। বৃহস্পতিবার বিকেলে শহরের বিভিন্ন এলাকায় ক্লিনিক মালিক সমিতির নেতাকর্মীদের নিয়ে এ কার্যক্রম করা হয়। এসময় উপস্তিত ছিলেন টাঙ্গাইলের সিভিল সার্জন ডাঃ মোহাম্মদ ওয়াহীদুজ্জামান। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা ক্লিনিক মালিক সমিতির সভাপতি এম শিবলী সাদিক ও সাধারণ সম্পাদক বজলুর রহিম রিপনসহ অনান্য কর্মকর্তাবৃন্দ। সিভিল সার্জন জানায়, টাঙ্গাইলের কয়েকটি ক্লিনিক রেজিস্টেশন বিহীনভাবে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে আমরা বিভিন্ন ক্লিনিকের কার্যক্রম পরিদর্শন করি। এসময় টাঙ্গাইল আই সেন্টার, এসএসএস চক্ষু হাসপাতাল এবং একতা ক্লিনিক এন্ড হাসপাতালের কোন রেজিস্টেশন না থাকার কারনে সেগুলোর কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়। সেই সাথে তাদের নির্দেশ দেওয়া হয় তারা যেন তাদের কাগজপত্র ঠিক করে পরবর্তী ক্লিনিকের কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তা না হলে ওই সকল ক্লিনিক মালিকদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর আমাদের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।