পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ব্রিজে সংযোগ সড়ক না থাকায় দুর্ভোগে ঘাটাইল ও মধুপুরের লক্ষাধিক মানুষ

ছবি
টাঙ্গাইলের মধুপুরে সংযোগ সড়ক না থাকায় প্রায় অর্ধকোটি টাকার ব্রিজ কাজে আসছে না। উপজেলার মহিষমারা (দক্ষিণপাড়া) আঠারচূড়া খালের উপর দুই বছর আগে এই ব্রিজটি নির্মাণ করে প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস। ব্রিজের পশ্চিম পাশের রাস্তা জেলার ঘাটাইল উপজেলার এবং পূর্বপাশের রাস্তা মধুপুরের। ব্রিজের দুইপাড়ে প্রায় ৩ কিলোমিটার সড়ক না থাকায় এটা উদ্বোধন করা যাচ্ছে না। আর ব্রিজের সংযোগ সড়কের অভাবে রসুলপুর, মোমিনপুর, গারোবাজার, মোমিনপুর, লালমাটি, গড়ানচালা, মহিষমারা গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। গতকাল (১৬ অক্টোবর) সরেজমিনে গিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, লালমাটি থেকে গারোবাজার পর্যন্ত প্রায় ৭ কিলোমিটার সড়কের মাঝপথের মহিষমারা গ্রামের আঠারচূড়া খালের উপর ব্রিজ নির্মাণ কাজ দুই বছর আগে শেষ হয়েছে। কিন্তু এ পর্যন্ত কেউ ব্রিজে উঠতে পারেনি। ব্রিজের জমিদাতা মো. গনি মিয়া (৪৮) বলেন, এলাকার মানুষজনের উন্নয়নে ব্রিজের জন্য জমি দিয়েছিলাম। কিন্তু সংযোগ সড়ক না থাকায় আমাদের সে আশা পূরণ হয়নি। তিনি দ্রুত সংযোগ সড়ক করার দাবি জানান। সংযোগ সড়কের জন্য জমি দানকারী মহিষমারা গ্রামের মোছা. মমিরন বেগম (৮০) জানান, ছোটকাল থেকে দ...

ঘাটাইলে ছলিং বাজারে সু-কৌশলে দোকান থেকে চুরি!

ছবি
গারোবাজার প্রতিনিধি ঘাটাইল উপজেলার নব-গঠিত লক্ষিন্দর ইউনিয়নের  সব থেকে বড় হাঠ গারোবাজার।কাঠাল আনারসের জন্য বিখ্যাত হলেও বর্তমানে ৯টি এনজিও এবং ২টি ব্যাংক ও ক্লিনিক...

টাঙ্গাইলের তাঁত পল্লী

https://youtu.be/-s_bW8u3pJ8

টাঙ্গাইলের পোড়াবাড়ির চমচম

ছবি
বিশ্ব বিখ্যাত সেই পোড়াবাড়ির চমচম হাটবাজার

দেখার কি কেউ নেই অসহায় দরিদ্র ফাতেমার দু'কুলে কেউ নেই তার।

ছবি
টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার নবগঠিত লক্ষিন্দর ইউনিয়নের,১নং ওয়ার্ডের মুরাইদ(চাকপাড়া) গ্রামের মৃতঃ একাব্বর আলীর স্ত্রী মোছাঃ ফাতেমা(৫১),দীর্ঘ ৩৫বৎসর সংসার করেও  নিঃসন্তান রয়ে গেছেন।৩বছর আগে স্বামী মারা যাওয়ার পর দু'কুলে কেউ নেই তার।বাবা মা মারা গিয়েছে বহু আগেই।এখন তার আর কোন ভরসা নেই।তাই স্বামীর রেখে যাওয়া পুরাতন ভিটাই তার থাকার একমাত্র স্থান।ফাতেমা প্রায় দিনই ক্ষুদার জ্বালায় একা ঘরেই কেঁদে দিন কাটিয়ে দেন।রাত হলেই ক্ষুদার জ্বালার সাথে যোগ হয় আরও কিছু,একা বাড়িতে নেই কোন টিউবয়েল,নেই পায়খানা,নেই কোন আঁলো,নেই থাকার উপযোগী বাসস্থল।শীত এলে খর খোটা কুড়িয়ে আগুন জালিয়ে সারা রাত বসেই কাটাতে হয়।আবার বৃষ্টি এলে সারা রাত ঘরের ভিতর ছাতা মাথায় দিয়ে এক কোনেই কাটিয়ে দেন রাত।স্বামীর রেখে যাওয়া দু'চালা পুরাতন টিনের ঘরে উপর দিকে তাকালেই আসমান দেখা যায়।টিন গুলো একেবারেই মরিচিকায় শেষ।নির্বাচন এলেই নানা প্রতিশ্রুতিতে আশায় বুক বাধেন ফাতেমা।তার আশা এখন প্রায় নিবু নিবু।কাজ করে খাওয়ার মত শক্তি সামর্থ নেই।লজ্জায় ভিক্ষাবৃত্তি করতে পারেন না।এতো কষ্টে থাকার পরেও এখনো পায়নি কোন প্রকার সরকারী সহায়তা।নেই বিধবা কার্...