টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল উপজেলার সাগরদিঘী ইউনিয়নের গুপ্তবৃন্দাবন(তামালতলা) নামক স্থানে এর অবস্থান।এই গাছ হিন্দু ধর্ম অনুশারীদের অন্যতম পবিত্র একটি গাছ।কথিত আছে, এই তমাল গাছে #রাধা_আর_কৃষ্ণ দোল খেত।
ঘাটাইল গারোবাজার এর প্রতিনিধি। ঘাটাইল উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৩০ কি.মি. পূর্বে সাগরদীঘি নামক একটি স্থান রয়েছে। এখানে ১২.৮০ একর জমির উপর একটি বিখ্যাত দীঘি আছে। দীঘিটি খনন করেন স্থানীয় পাল বংশীয় সাগর রাজাএর অবস্থান। বাংলাদেশের টাংগাইল জেলার ঘাটাইল উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৩০ কি.মি. পূর্বে সাগরদীঘি নামক স্থানে অবস্থিত। ইতিহাস // দীঘিটি খনন করেন স্থানীয় পাল বংশীয় সাগর রাজা। এই দিঘির পশ্চিমপাড়ে শান বাঁধানো ঘাটলার ধ্বংসাবশেষ এখনও লক্ষ করা যায় যা সাগর রাজার বাসস্থান বলে ধারণা করা হয়। এখানকার পূর্ব নাম ছিলো লোহানী। সাগরদীঘি থেকে সামান্য দক্ষিণে এর চেয়েও প্রকান্ড এক দীঘি আছে যার আয়তন হবে ২৫ একর জার নাম বইন্যদীঘি । সাগর রাজার পুত্র বনরাজ পাল এটি খনন করেছিলেন বলে জানা যায়।
মধুপুর জাতীয় উদ্যান…… জীববৈচিত্র্যে ভরপুর বাংলাদেশের অন্যতম একটি জাতীয় উদ্যান মধুপুর। রাজধানী থেকে প্রায় ১২৫ কিলোমিটার দূরে টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর উপজেলায় জাতীয় এ উদ্যানটির অবস্থান। জেলা শহর টাঙ্গাইল থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৪৭ কিলোমিটার। এ বনের প্রধান আকর্ষণ শালবন। খুব সহজেই ঢাকা থেকে দিনে দিনে ঘুরে আসতে পারেন এ বন থেকে। মধুপুর বনের প্রতিষ্ঠা কাল নিয়ে সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া যায় না। বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে ভ্রমনের অনেক স্থান থাকলেও টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর গড়ের শালবন একটি ঐতিহাসিক স্থান। বিশেষ করে মে মাসে শালের জীর্ণ পাতারা ঝরে পড়ে নতুন পত্রপুষ্পে সুশোভিত হয়। চারিদিকে শুধু সবুজের সমারোহ ও বনের অভ্যন্তরে গজিয়ে ওঠা বিভিন্ন প্রজাতির চারা ও লতা-গুল্ম মন ভরিয়ে দেয়। তখন বনের মধ্যে এখানে সেখানে থাকে বেগুনী রঙ্গের জারুল বৃক্ষের মনকাড়া ফুলের বাহার । তবে জুন মাস এলেই সেই দৃশ্যপট পাল্টিয়ে শালবনটি ঘন জঙ্গলে রূপ নেয়। মধুপুর জাতীয় উদ্যানের আয়তন ২০,৮৪০ একর। প্রধান ফটক দিয়ে বনের মধ্যে ঢুকলে চোখপড়ে শুধু শালবন আর সবুজের সমারোহ। বনের অভ্যন্তরে আছে নানান জাতের, নানা বাহারের গাছ-গাছরা, যেমন-...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন