টাঙ্গাইলের আঞ্চলিক ভাষা বিলুপ্তপ্রায় কিছু শব্দ
অকাম – অকাজ আইশাল – চুলা আজাইরা – অকারনে আড়া – বাশঝাড় অ্যাহাবারে - পুরোপুরি আংগো - আমাদের আহাল - আকাল ইচা - চিংড়ি ইষ্টি - আত্মীয় উক্তা - উল্টা উগার - মাঁচা উদলা - খালি উলু - উইপোকা এ...
পোস্টগুলি
গারো বাজার থেকে মাদক দ্রব্য ব্যবসায়ী মাদক সহ গ্রেপ্তার
অবশেষে গারো বাজার থেকে মাদক দ্রব্য ব্যবসায়ী ও মাদক সহ গ্রেপ্তার গিয়াস উদ্দিন। জনাব মোঃ মহিউদ্দিন পিপিএম অফিসার ইনচার্জ,ঘাটাইল থানা,সাহেবের নিদেশে এস আই মোঃ নূরুজ্জা...
মধুপুর ও গারোবাজার আনারস
https://plus.google.com/102000259957605407689/posts/HkJFh1wZV9b?_utm_source=1-2-2
মাকাই ক্ষেত
এখন ঠাকুরগাঁও এর বেশির ভাগ ক্ষেতে মাকাই দেখা যাচ্ছে। চাতালে মাকাই এর দানা বিছানো। মাকাই আর ভুট্টা অর্থগতভাবে একই। তবে দানার ছোট আর বড় হিসেবে এখানে মাকাই আর ভুট্টা আল...
মধুপুর জাতীয় উদ্যান জীববৈচিত্র্যে ভরপুর
মধুপুর জাতীয় উদ্যান…… জীববৈচিত্র্যে ভরপুর বাংলাদেশের অন্যতম একটি জাতীয় উদ্যান মধুপুর। রাজধানী থেকে প্রায় ১২৫ কিলোমিটার দূরে টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর উপজেলায় জাতীয় এ উদ্যানটির অবস্থান। জেলা শহর টাঙ্গাইল থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৪৭ কিলোমিটার। এ বনের প্রধান আকর্ষণ শালবন। খুব সহজেই ঢাকা থেকে দিনে দিনে ঘুরে আসতে পারেন এ বন থেকে। মধুপুর বনের প্রতিষ্ঠা কাল নিয়ে সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া যায় না। বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে ভ্রমনের অনেক স্থান থাকলেও টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর গড়ের শালবন একটি ঐতিহাসিক স্থান। বিশেষ করে মে মাসে শালের জীর্ণ পাতারা ঝরে পড়ে নতুন পত্রপুষ্পে সুশোভিত হয়। চারিদিকে শুধু সবুজের সমারোহ ও বনের অভ্যন্তরে গজিয়ে ওঠা বিভিন্ন প্রজাতির চারা ও লতা-গুল্ম মন ভরিয়ে দেয়। তখন বনের মধ্যে এখানে সেখানে থাকে বেগুনী রঙ্গের জারুল বৃক্ষের মনকাড়া ফুলের বাহার । তবে জুন মাস এলেই সেই দৃশ্যপট পাল্টিয়ে শালবনটি ঘন জঙ্গলে রূপ নেয়। মধুপুর জাতীয় উদ্যানের আয়তন ২০,৮৪০ একর। প্রধান ফটক দিয়ে বনের মধ্যে ঢুকলে চোখপড়ে শুধু শালবন আর সবুজের সমারোহ। বনের অভ্যন্তরে আছে নানান জাতের, নানা বাহারের গাছ-গাছরা, যেমন-...
কাকরাইদ বি এডি,সি মনোমুগ্ধকর জায়গা।
মধুপুর কৃষি উৎপাদন ব্রীজ খামার কাকরাইদ বি,এডি,সি।সংলগ্ন অবস্থিত জায়গাটি।
টাংঙ্গাইলেরর সৌন্দর্য ডি,সি,লেক পার্ক যার সৌন্দর্য টাংঙ্গাইলে নয় সারা বাংলাদেশের
টাংঙ্গাইলে ডিসি লেক পার্ক দে খতে আকর্শনীয়, মন জুড়ানো এবং পরিবার ক নিয়ে ভাল কিছু সময় কাটানোর অন্যতম দর্শনীয় স্থান | অতিথি পাখির কিচির মিচির শব্দ সাথে ডিসি লেগে অডিওতে বাজা...
টাংঙ্গাইল মধুপুরের আনারস বাংলাদেশের সেরা আনারস।
টাঙ্গাইল মধুপুরের নানা জাতের সুস্বাদু আনারসের কথা শুনলেই জিভে জল এসে যায় | টস টস রসের এই আনারসকে কেউ কেউ মধুরস বলে থাকেন | এই মধুরস স্বাদে অনন্য, রসে ভরপুর, দেখতেও সুন্দর | আন...
টাংঙ্গাইলের শ্যামা বাবুর খাল উদ্ধার প্রসঙ্গ বিষয়
বরাবর. মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী."বঙ্গকন্যা" শেখ হাসিনা ও টাংগাইল জেলা প্রশাসক. টাংগাইল। বিষয়ঃ-"শ্যামা বাবুর খাল" উদ্ধার প্রসঙ্গ মহাত্বন. যথা বিহীত সম্মান পূর্বক আপনাদিগক...
দক্ষিণ লাউফুলা চারা ভাংঙ্গা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যময়
আলোকদিয়া ইউনিয়ন, মধুপুর, টাঙ্গাইল চাড়া ভাংঙ্গার প্রাকৃতিক ভূ-নৈস্বর্গিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। পাহাড়ী উচুঁ-নীচু টিলা আর সবুজের সমারোহ।এখানে অবসর সময় বেরিয়া মনকে প্রফুল্ল করা যায়। বিভিন্ন রকম পাখির বসবাস এখানে দেখা যায়।এখানে থাকার কোন ব্যবস্থা না থাকলেও, পাশে থাকা চারা ভাংঙ্গা বাজার হতে পাহাড়ী কিছু খাবার খেয়ে নেওয়া যাবে। কিভাবে যাওয়া যায়: মধুপুর বাসষ্ট্যান্ড হতে অটো- রিক্সা, ট্যাক্সি ক্যাব, সিএনজি, মটর সাইকেল সহ যে কোনা যানবাহন যোগে আলোকদিয়া ইউনিয়ন-এর দক্ষিণ লাউফুলা চারা ভাংঙ্গা যাওয়া যায়। অবস্থান: আলোকদিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ লাউফুলা চারা ভাংঙ্গা
গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য ঘন সবুজে প্রকৃতিক সৌন্দর্যময় স্থান
আলোকিত ঘাটাইল উপজেলা সিংহচালা গ্রামের সেই চিরচেনা সবুজে প্রাকৃতিক।
হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের দেশি কানিবক
দেশি কানিবক ধীরে ধীরে সময়ের সাথে বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ থেকে হারিয়ে যাওয়া পাখি গুলোর মাঝে কানিবক খুব দ্রুত হারিয়ে যাচ্ছে।
টাংঙ্গাইলের ঐতিহ্য তাঁতের শাড়ি
টাঙ্গাইল ঐতিহ্য তাঁতের শাড়ি এর।“নদী-চর, খাল-বিল, গজারীর বন, টাঙ্গাইল শাড়ি তার গর্বের ধন।”। # সুপ্রাচীনকাল থেকেই টাঙ্গাইলের শাড়ি আমাদের ঐতিহ্য, কৃষ্টি ও সংস্কৃতির অংশ। টা...
আলোকিত ঘাটাইল উপজেলা মুরাইদ গ্রাম।
জৈষ্ঠের আকাশে কখন যে চারদিকে মেঘ কালো করে অন্ধকার নেমে আসে তার ঠিক নেই। রাখালেরা গরু নিয়ে তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরে – কৃষাণীরা ব্যস্ত হয়ে পরে গোলায় ধান তুলতে। কিন্তু শিশুদের ক...
সাগরদিঘী নাম করণেে ইতিহাস
ঘাটাইল গারোবাজার এর প্রতিনিধি। ঘাটাইল উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৩০ কি.মি. পূর্বে সাগরদীঘি নামক একটি স্থান রয়েছে। এখানে ১২.৮০ একর জমির উপর একটি বিখ্যাত দীঘি আছে। দীঘিটি খনন করেন স্থানীয় পাল বংশীয় সাগর রাজাএর অবস্থান। বাংলাদেশের টাংগাইল জেলার ঘাটাইল উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৩০ কি.মি. পূর্বে সাগরদীঘি নামক স্থানে অবস্থিত। ইতিহাস // দীঘিটি খনন করেন স্থানীয় পাল বংশীয় সাগর রাজা। এই দিঘির পশ্চিমপাড়ে শান বাঁধানো ঘাটলার ধ্বংসাবশেষ এখনও লক্ষ করা যায় যা সাগর রাজার বাসস্থান বলে ধারণা করা হয়। এখানকার পূর্ব নাম ছিলো লোহানী। সাগরদীঘি থেকে সামান্য দক্ষিণে এর চেয়েও প্রকান্ড এক দীঘি আছে যার আয়তন হবে ২৫ একর জার নাম বইন্যদীঘি । সাগর রাজার পুত্র বনরাজ পাল এটি খনন করেছিলেন বলে জানা যায়।
গারোবাজার ও বর্তমানে ব্যাপক ভাবে ছড়িয়ে পড়েছে মাদক ইয়াবা হিরোহিন গাঁজা সহ বিভিন্ন মাকদ দ্রব্য
গারোবাজার প্রতিনিধি টাংগাইল জেলার ঘাটাইল উপজেলার গারোবাজার এ বর্তমানে ব্যাপক ভাবে ছড়িয়ে পড়েছে ইয়াবা হিরোহিন গাঁজাসহ বিভিন্ন মাদক দ্রব্য,,,,,হাত বাড়ালেই পাওয়া যাচ্ছে এ...
সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত সৈকত ধলাপাড়া হক টেকনিক্যাল ইনস্টিউট স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেনীর শিক্ষার্থী ট্রাক চাপায় নিহত হন।
টাংঙ্গাইল ঘাটাইল উপজেলা মিনি ট্রাকের চাপায় সৈকত (১৩) নামে এক স্কুলছাত্র নিহত হয়েছে। ১২ ফেব্রুয়ারী রোববার দুপুরে উপজেলার মাটিআটা নামক স্থানে এ দুর্ঘনা ঘটে। পুলিশ ও স্থ...
নাগরপুর ঐতিহ্য জমিদারবাড়ি সংস্কার কারাজন্য আকুল আবেদন
টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর থানা সদরে নাগরপুর এর ঐতিহ্যবাহী জমিদারবাড়ি। সংরক্ষণের অভাবে দিনদিন বাড়িটির নিজস্ব অবকাঠামো হারিয়ে ফেলছে। সরকারী ভাবে এই বাড়িটির সংস্করণ কর...
টাংঙ্গাইল -ময়মনসিংহ রোডে ওভারব্রীজ নির্মাণ প্রসঙ্গ।
মাননীয়. গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ও টাংগাইল জেলা প্রশাসক সমীপে- বিষয়ঃ জনস্বার্থে ওভারব্রীজ নির্মাণ প্রসঙ্গ। মান্যবরেষু. টাংগাইল জেলার সকলের প্রাণপ্রিয় প্রিয়...