পোস্টগুলি

জানুয়ারী, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

চাইরাবাইদ গ্রামে বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্কুলটি শুভ উদ্ভধন।

ছবি
টাংঙ্গাইল ঘাটাইল উপলেজলা নব,গঠিত লক্ষিন্দর ইউনিয়ন চাইরাবাইদ গ্রামে বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্কুলটি পতাকা উত্তলন করে শুভ  উদ্ভধন করেন। গারোবাজার এর বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জনাব মোঃ মালেক মুক্তি, এবং আরও উপস্থিত থাকেন এলাকাবাসীগণ।

টাংঙ্গাইল জেলা শহরে আন্তর্জাতিক মানের এয়ারপোর্ট ও নতুন সংস্কার করাজন্য টাংঙ্গাইল বাসীগণনের প্রাণের দাবী

ছবি
                        টাঙ্গাইলের এয়ারপোর্টে বিমান উড়বে নিরাপদে" - বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনা মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী. গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। বিষয়ঃ- আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর নির্মাণ প্রসঙ্গ। মহামান্য বঙ্গকন্যা.. যথা বিহিত সন্মান পূর্বক বিনিত নিবেদন এই যে.আপনার সরকার ইতোমধ্যে ঘোষণা করেছে যে.বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক মানের একটি বিমান বন্দর নির্মাণ করা হবে এবং ঐ বিমান বন্দরের জন্যে জায়গা খোঁজা হচ্ছে। একটি নিরাপদ সুদর্শী বিমান বন্দর নির্মাণ করার মতো পর্যাপ্ত জমি টাংগাইল সদরেই আছে। ১৯৬৭ সালে প্রতিষ্ঠিত কচুয়াডাঙ্গা এলাকায় এয়ারপোর্টটি শত-শত একর জমি নিয়ে পরিত্যাক্ত অবস্হায় এখনও পড়ে আছে।উক্ত ভূমির ভৌগলিক অবস্হান আবহাওয়ার অনুকূল ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্ময়ে ভরপুর এই এলাকায় এয়ারপোর্টটি নির্মাণ করার জন্যে আমরা টাংগাইলবাসী আপনার কাছে আকুল প্রার্থনা করছি এবং সুদৃষ্টি কামনা করছি। অতএব. হুজুর সমীপে আকুল আবেদন এই যে. উক্ত বিযয়ে মতামত গ্রহণ করে এখানে এয়ারপোর্টটি নির্মাণ করে দিলে দেশবাসী সহ টাঙ্গাইলের জনগণের কাছে আপনি কালের ফলকে অনন্ত কালের শিলালিপিতে...

আমাদের টাংঙ্গাইল জেলার নদী ও খাল উদ্ধারের প্রসঙ্গ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গকন্যা গণপ্রজাতন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের কাছে।

ছবি
"বাংলাদেশের ঠিকানা বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনা" মাননীয়া.প্রধানমন্ত্রী গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। বিষয়ঃ নদী- খাল উদ্ধার প্রসঙ্গ। মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী. যথা বিহিত সম্মান পূর্বক এই যে. আপনার কাছে টাঙ্গাইল বাসরী আকুল প্রার্থনা। টাঙ্গাইল সদরের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া লৌহজং নদীর উদ্ধার কাজ ইতোমধ্যে তরিৎ গতিতে চলছে। উক্ত লৌহজং নদীর টাঙ্গাইল সদরের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ছোট বড়ো ৩৩ শাখা প্রশাখা আছে।ঐসব খাল গুলোর মধ্যে " শ্যামা বাবুর খাল" টাঙ্গাইলের মধ্যমনি প্রাণ কেন্দ্র ঈদ-গা মাঠের পাশ থেকে পূর্বদিকে যথাক্রমে পার্কের বাজার ঘেষে নিড়ালা মোড় হয়ে বিশ্বাস বেতকা গোডাউনের ব্রীজে নীচ দিয়ে সোজা উত্তর দিকে গিয়ে গোড়াই নদীতে মিশেছে। এই খালের দুপাশের ৩৮ ফুট জায়গা একশ্রেণীর স্বার্থান্বেষী দখলদারেরা দখল করে রেখেছে।উল্লেখ্য যে. এই খাল বর্তমান মাত্র তিনফুট পাশে একটি ড্রেন করে দুপাশ দখলে করে নিয়েছে। ইতোমধ্যে সারা দেশজুড়ে আপনার সরকার "নদী- খাল উদ্ধার" এর মহাপরিকল্পনা নিয়েছেন জেনে দেশবাসী সহ আমরা টাঙ্গাইলবাসী  খুবই খুশী হয়েছি। অতএব. মহামান্য প্রধানমন্ত্রী.. আপনার প্রতি বৃহত্তর টাঙ্গাইল জেল...

ঘাটাইল উপজেলা পূর্ব সিমান্তে সানবান্ধা উচ্চ বিদ্যালয় স্কুলটি অবস্থীত

ছবি
সানবান্ধা উচ্চ বিদ্যালয় ঘাটাইলে যে কয়টি উচ্চ বিদ্যালয় রয়েছে তার মধ্যে উল্লেখ যোগ্য স্থান দখল করে আছে এই বিদ্যালয়টি। ঘাটাইলের পূর্ব সিমান্তে এটির অবস্থান। এ বিদ্যা...

ঘাটাইলে ভূমি দখলের প্রতিবাদে মানববন্ধন,কর্মসূচি পালন করাহয়।

ছবি
ঘাটাইল, টাঙ্গাইল: উপজেলার ফুলমালিরচালা করিমগঞ্জে এগ্রোটেক অবৈধ ভূমি দখল,খুন ও অন্যান্য সন্ত্রাসী কার্যকলাপের প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে স্থানীয়রা। ম...

মোবাইল ছিনতাই কারি শামিম বাড়ি ময়মনসিংহ উত্তরায়,

ছবি
মোবাইল ছিনতাই কারি শামিম বাড়ি ময়মনসিংহ জেলা উত্তরায় স্থায়ী ঠিকানা সে,গত২৫/১০/২০১৬ তারিখে সে আমাদে ঘাটাইল উপজেলা গারো বাজার ,মেসার্স আসিফওয়েল্ডিংএন্ড ইঞ্জিনায়ারিং ওয়...

মধুপুর উপজেলা আউশনারা ইউনিয়নের এলাকাবাসী অভিনন্দন গ্রামবাসী এবং মহিষমারা কলেজ ক্যাম্পাস

ছবি
টাংঙ্গাইল মধুপুর উপজেলা আউশনারা ইউনিয়নে স্বপ্নের মহিষমারা কলেজ ক্যাম্পাস। গ্রামে একটি কলেজ হবে- এই প্রত্যয়ে সবাই একাট্টা। কলেজটি নির্মাণের জন্য গ্রামের প্রত্যেক মানুষ এগিয়েছেন এক পা-দুই পা করে। সাধ্যমতো বিলিয়েছেন নিজের বাড়ির গাছ। সেই গাছ বিক্রির টাকা লেগেছে কলেজ প্রতিষ্ঠার কাজে। কেউ কেউ দিয়েছেন নগদ টাকাও। টাঙ্গাইলের মধুপুরের মহিষমারা গ্রামের মানুষ এভাবে প্রতিষ্ঠা করেছে কলেজটি। নাম 'মহিষমারা কলেজ'। গ্রামের শিক্ষিত ও শিক্ষানুরাগী এক কৃষক দান করেছেন নিজের ১০০ শতাংশ জমি। সেই জমিতেই নির্মাণ করা হয়েছে ঘর। চলতি শিক্ষাবর্ষ থেকেই শুরু হবে কলেজটির কার্যক্রম। এ অনুকরণীয় দৃষ্টান্তে অভিনন্দন পেতেই পারে গ্রামবাসী। গ্রামবাসী জানায়, মহিষমারা গ্রামের বেশির ভাগ মানুষ প্রান্তিক কৃষক ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। খুব কম মানুষই শিক্ষিত। অর্থনৈতিক অবস্থাও তাদের ভালো না। গ্রামে মাধ্যমিক বিদ্যালয় থাকলেও কলেজ রয়েছে ১৫ কিলোমিটার দূরে মধুপুর শহরে। আশপাশে কলেজ না থাকায় এসএসসি পাসের পর অনেকের লেখাপড়া বন্ধ হয়ে যায়। তাই গ্রামবাসী একমত হয়ে কলেজ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত নেন। এ জন্য গ্রামবাসী ...